পাণ্ডুলিপির কবিতা ১১তম খণ্ড কবি জীবনানন্দ দাশ এর কাব্যগ্রন্থ যা ২০০৫ সালে প্রকাশিত হয়। গৌতম মিত্র ও ভূমেন্দ্র গুহ-এর সাথে যৌথ সম্পাদনায় এটি প্রকাশিত হয়। কবির অগ্রন্থিত কবিতাবলি নিয়ে প্রকাশিত কবিতা সংকলনগুলোর একটি হলো পাণ্ডুলিপি। এই গ্রন্থটি মোট ১৪টি খণ্ডে বিভক্ত রয়েছে।
পাণ্ডুলিপির কবিতা ১১তম খণ্ড । জীবনানন্দ দাশ
- প্রভাত শুরু হয়ে গেছে
- আমাদের সকলেরই সম্ভাবনা
- পথে যেতে যেতে
- নক্ষত্রের অসংযম
- আকাশের নক্ষত্র অবধি
- রাত্রির বাতাস আসে
- এক অন্যরূপ প্রবীণ বিনয়
- শিশিরের মতো নিরাময়
- কোনও এক মৃত রমণীকে
- মেধাবী আগুন
- যুগান্তর কবিতা
- আমার টেবিলে ল্যাম্প
- নীলাভ আলোক
- নির্জন শীতের রাতে
- শীত রাতে
- নীলাভ আলোর আলোড়ন
- বহু দিন স্তব্ধ থেকে
- আমরা তাদের নই
- পুরাণ কথার অন্ধকারে
- সময়ের রীলে ঘুরে
- বহু দিন স্তব্ধ হয়ে আছি
- আমার নিকট থেকে
- সর্বদাই মনে হয়
- উন্মোচিত কবিতা
- নিরুত্তর কবিতা
- হৃদয়ের গরিমা
- হাতের মুঠে অনন্ত সময়
- মরা জ্যোৎস্নায়
- আশ্বাস কবিতা
- পারদের মতন উজ্জ্বল
- কথোপকথন কবিতা
- বনহংসী কবিতা
- অনর্থ উজ্জ্বল
- সোমেশ্বর মুস্তফি
- অবনী পালিতের মৃত্যু
- টিফিন কবিতা
- রবীন দত্ত
- তবে কি কেবলই ভিড়
- সারমেয় কবিতা
- সম্পাদনা কবিতা
- কার্তিক রাত্রি
- অঘ্রান রাত
- শীতের রাত
- হেমন্ত রাত
- হেমন্তের ভোরে
- কোথাও সূর্য নাই
- ঋতুপরিবর্তনের দিনে
- অনেক আগের কথা
- আমার হৃদয় দিয়ে
- কোথাও কিছু নেই
- মনে পড়ে
- রৌদ্রের জগতে
- মানুষের মতন বিবেকে
- স্বতঃসিদ্ধ কবিতা
- পুরঞ্জয় সেন
- ইয়াসিন আলি
- যদিও সে নেই আজ
- তোমার আমার সাথে
- একটি মানুষ
- মৃত মনীষী
- প্রেমিক: ১৩৪৫-৪৬
- অলোকসামান্যতা
- রাত্রির সঙ্গমে
- পরিষ্কৃত অন্ধকার
- তিন নারী
- গোলাকার সময়ঘড়ি
- এখন অনেক রাতে
- পরিহাসে নক্ষত্রে উড্ডীন
- স্বর্গে রিপোর্ট লিখে
- অম্লানবদনে তারা
- আমার অতীত
- ব্রহ্মার রগড়
- রাজনীতিবিদ কবিতা
- আমাদের শতাব্দীর পরে
- অপরূপ রাত্রির সঙ্গমে
- এখন বয়স ঢের হয়ে গেছে
- যখন নদীর জল থেমে আছে
- এক দিন যেই সব পটুয়ারা
- ধূসর চাঁদ
জীবনানন্দ দাশ ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক ও প্রাবন্ধিক৷ তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম৷ তার কবিতায় পরাবাস্তবের দেখা মিলে৷ জীবনানন্দের প্রথম কাব্যে নজরুল ইসলামের প্রভাব থাকলেও দ্বিতীয় কাব্য থেকেই তিনি হয়ে ওঠেন মৌলিক ও ভিন্ন পথের অনুসন্ধানী।
মৃত্যুর পর থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে তিনি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেন এবং ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে যখন তার জন্মশতবার্ষিকী পালিত হচ্ছিল, ততদিনে তিনি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতে পরিণত হয়েছেন৷গ্রামবাংলার ঐতিহ্যময় নিসর্গ ও রূপকথা-পুরাণের জগৎ জীবনানন্দের কাব্যে হয়ে উঠেছে চিত্ররূপময়, তাতে তিনি ‘রূপসী বাংলার কবি’ অভিধায় খ্যাত হয়েছেন৷
আরও দেখুনঃ