পাণ্ডুলিপির কবিতা ৮ম খণ্ড কবি জীবনানন্দ দাশ এর কাব্যগ্রন্থ যা ২০০৫ সালে প্রকাশিত হয়। গৌতম মিত্র ও ভূমেন্দ্র গুহ-এর সাথে যৌথ সম্পাদনায় এটি প্রকাশিত হয়। কবির অগ্রন্থিত কবিতাবলি নিয়ে প্রকাশিত কবিতা সংকলনগুলোর একটি হলো পাণ্ডুলিপি। এই গ্রন্থটি মোট ১৪টি খণ্ডে বিভক্ত রয়েছে।
পাণ্ডুলিপির কবিতা ৮ম খণ্ড । জীবনানন্দ দাশ
- রামেশ্বর ঘোষ
- কে যেন মানুষ এক
- দম্পতি কবিতা
- নিমাইচরণ কবিতা
- মহলানবিশ কবিতা
- বুড়ো হতে চলিলাম
- মরফিন ইঞ্জেকশন
- অবসর পেলে
- এই জ্যোৎস্নারাতে চাঁদ
- পুরোনো বইয়ের দোকানে আমি
- আমার তবুও মনে হয়েছিল
- আর একটা রবিবার
- কে যেন বলিল
- পরশুরাম কবিতা
- মনে হল
- রুটি বিক্রেতার ঘরে জন্মেছে যে
- দীর্ঘ শরীর তার
- কী বই সে না পড়েছে?
- মাঝরাতে উঠিল সে
- কয়েকটা নতুন পুস্তক
- বহু দিন হেঁটে হেঁটে
- অন্ধকার ঝটিকার রাতে
- চীনের যুদ্ধক্ষেত্রে মৃতের শিয়রে
- চীনা শ্রমিকের মৃত্যু
- জার্মান নারীকে চিঠি
- হেমন্ত বিকাল
- গাছের নীরব পাতা
- পৃথিবী সহসা যেন
- রাজহংসী কবিতা
- নির্জন শীতের রাতে
- মনে পড়ে ছোটবেলা
- যদিও করি নি যাচ্ঞা
- মনে হয় আজ এই
- কাকজ্যোৎস্না কবিতা
- কে জানে পৃথিবী কোথায়
- প্রবীণ চিল
- খয়েরি ডানায়
- চীন ১৯৩৭-৩৮
- বাংলার কৃষাণ
- মৃত্যু এল
- এমন কৃষক আমি দেখি নাই
- গভীর গ্রন্থিল দৃঢ় হাত
- রুপালি বৃষ্টির গান
- অনুভব কবিতা
- আমরা এ পৃথিবীতে এসে
- ফাল্গুনের কুয়াশায়
- স্থবির ভাবিছে বসে
- মৃত চীন সৈনিক
- এইখানে গ্রামের প্রান্তর
- অনেক আশ্চর্য বন্ধু
- সম্রাটের সৈনিকেরা ঘুমায়েছে
- সুমেরীয় প্রেম
- সংগ্রাম কবিতা
- কোনও এক প্রাসাদের
- কোথাও বিদ্যুৎ নাই
- রাত্রির আলো ভালোবাসি
- ভাঁড়ের মৃত্যু: ১৯৩৬
- মৃত্যু স্পষ্টতা
- কী করে সন্ধ্যার চিল
- যখন নেমেছে রাত্রি
- যে আলোক আমরা দেখিয়া গেছি
- মোমের আলোয় চিন্তা
- বিতর্ক কবিতা
- এইখানে কবিতা
- অমায়িক সহাবস্থানে মানুষের মুখাবয়ব
- যে স্থবির কবরের পাশে
- কেমন অদ্ভুত ফুল
- এইখানে মনে হয়
- পৃথিবীর যেই সব বিপর্যয়
- এখন আমার ঘোড়া নিয়ে যাই
জীবনানন্দ দাশ ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক ও প্রাবন্ধিক৷ তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম৷ তার কবিতায় পরাবাস্তবের দেখা মিলে৷
জীবনানন্দের প্রথম কাব্যে নজরুল ইসলামের প্রভাব থাকলেও দ্বিতীয় কাব্য থেকেই তিনি হয়ে ওঠেন মৌলিক ও ভিন্ন পথের অনুসন্ধানী।
মৃত্যুর পর থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে তিনি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেন এবং ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে যখন তার জন্মশতবার্ষিকী পালিত হচ্ছিল, ততদিনে তিনি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতে পরিণত হয়েছেন৷গ্রামবাংলার ঐতিহ্যময় নিসর্গ ও রূপকথা-পুরাণের জগৎ জীবনানন্দের কাব্যে হয়ে উঠেছে চিত্ররূপময়, তাতে তিনি ‘রূপসী বাংলার কবি’ অভিধায় খ্যাত হয়েছেন৷
আরও দেখুনঃ