পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪ খণ্ড) । জীবনানন্দ দাশ

পাণ্ডুলিপির কবিতা কবি জীবনানন্দ দাশ এর কাব্যগ্রন্থ যা ২০০৫ সালে প্রকাশিত হয়।কবির মৃত্যু-পরবর্তী প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ হলো ১৯৫৭-তে প্রকাশিত রূপসী বাংলা এবং ১৯৬১-তে প্রকাশিত বেলা অবেলা কালবেলা। জীবনানন্দ দাশ রূপসী বাংলা’র পাণ্ডুলিপি তৈরি করে থাকলেও জীবদ্দশায় এর প্রকাশের উদ্যোগ নেননি।

তিনি গ্রন্থটির প্রচ্ছদ নাম নির্ধারণ করেছিলেন বাংলার ত্রস্ত নীলিমা। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশকালে এর নামকরণ করা হয় “রূপসী বাংলা।” তার অগ্রন্থিত কবিতাবলি নিয়ে প্রকাশিত কবিতা সংকলনগুলো হলো: সুদর্শনা (১৯৭৩), আলো পৃথিবী (১৯৮১), মনোবিহঙ্গম, হে প্রেম, তোমারে ভেবে ভেবে (১৯৯৮), অপ্রকাশিত একান্ন (১৯৯৯) এবং আবছায়া (২০০৪)।

কবির প্রকাশিত-অপ্রকাশিত গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত সকল কবিতার আঁকড় দেবীপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত জীবনানন্দ দাশের কাব্যসংগ্রহ সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে। অব্যবহিত পরে গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত সকল কবিতার পরিবর্ধিত সংস্করণ প্রকাশিত হয় ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে আবদুল মান্নান সৈয়দের উদ্যোগে।

পরবর্তী কালে আবিষ্কৃত আরো কবিতা অন্তর্ভুক্ত করে ক্ষেত্র গুপ্ত ২০০১-এ প্রকাশ করেন জীবনানন্দ দাশের কাব্য সমগ্র। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে ভূমেন্দ্র গুহ প্রতিক্ষণ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ করেন জীবনানন্দ দাশের প্রকাশিত-অপ্রকাশিত-গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত সকল কবিতার আঁকড় গ্রন্থ পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪ খন্ড)।

 

পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪ খণ্ড) । জীবনানন্দ দাশ

 

পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪ খণ্ড) । জীবনানন্দ দাশ

 

পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪ খণ্ড) । জীবনানন্দ দাশ

 

১। পাণ্ডুলিপির-কবিতা (১ম খণ্ড)

২। পাণ্ডুলিপির-কবিতা (২য় খণ্ড)

৩। পাণ্ডুলিপির-কবিতা (৩য় খণ্ড)

৪।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (৪র্থ খণ্ড)

৫।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (৫ম খণ্ড)

৬।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (৬ষ্ঠ খণ্ড)

৭।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (৭ম খণ্ড)

৮। পাণ্ডুলিপির-কবিতা (৮ম খণ্ড)

৯।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (৯ম খণ্ড)

১০।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (১০ম খণ্ড)

১১।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (১১তম খণ্ড)

১২।পাণ্ডুলিপির-কবিতা (১২তম খণ্ড)

১৩।পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৩তম খণ্ড)

১৪।পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪তম খণ্ড)

 

পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪ খণ্ড) । জীবনানন্দ দাশ

 

জীবনানন্দ দাশ ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক ও প্রাবন্ধিক৷ তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম৷ তার কবিতায় পরাবাস্তবের দেখা মিলে৷ জীবনানন্দের প্রথম কাব্যে নজরুল ইসলামের প্রভাব থাকলেও দ্বিতীয় কাব্য থেকেই তিনি হয়ে ওঠেন মৌলিক ও ভিন্ন পথের অনুসন্ধানী।

মৃত্যুর পর থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে তিনি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেন এবং ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে যখন তার জন্মশতবার্ষিকী পালিত হচ্ছিল, ততদিনে তিনি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতে পরিণত হয়েছেন৷গ্রামবাংলার ঐতিহ্যময় নিসর্গ ও রূপকথা-পুরাণের জগৎ জীবনানন্দের কাব্যে হয়ে উঠেছে চিত্ররূপময়, তাতে তিনি ‘রূপসী বাংলার কবি’ অভিধায় খ্যাত হয়েছেন৷

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment